"বাচ্চাদের পুষ্টিকর খাবার: উপাদান এবং বয়স অনুযায়ী পরামর্শ-২০২৩

পুষ্টিকর খাওয়ার বাচ্চাদের



বাচ্চাদের জন্য পুষ্টিকর খাবার সাধারণত অতিরিক্ত পুষ্টিতে সমৃদ্ধ হওয়া খাবার হয়ে থাকে। নিম্নলিখিত খাদ্যগুলি এমনভাবে বাচ্চাদের পুষ্টিবর্ধক খাবার হিসাবে পরামর্শ দেওয়া হয়:

১. মাত্রানুসার বৃদ্ধি পাওয়া দুধ: শিশুর উপযুক্ত উম্মাদনের জন্য ব্যবহৃত হয় মাত্রানুসার বৃদ্ধিপাওয়া দুধ। নবজাতক শিশুদের জন্য মা দুধ সবচেয়ে উত্তম হয়, কিন্তু পরে সাধারণত ৬ মাস বয়স পর্যন্ত মাত্রানুসার বৃদ্ধিপাওয়া দুধ প্রদান করা হয়। এরপর অতিরিক্ত পুষ্টিবর্ধক খাদ্য যেমন সাদা মসুর ডাল, চালের জল, আলু, খেজুরের গুড়, মাংস যোগ করা যায়।

২. মশলা বা খাদ্য পরিবেশন গ্রেভি: এটি মাঝারী বয়সের শিশুদের জন্য খুবই পুষ্টিকর। এতে মাশপটি বা বার্লি কাটা চাল, মসুর ডাল, মাং

স/মাছ, সবজি এবং মশলাগুলি রয়েছে। এটি শিশুদের সম্পূর্ণ খাবারের মতো কাজ করে এবং পুষ্টিকর ও স্বাদসম্পন্ন।

৩. ম্যাশড ফ্রুট বা পালং ফল: বাচ্চাদের জন্য ফলের পরিবেশন অন্যতম একটি পুষ্টিকর উপাদান। ম্যাশড ফ্রুট বা পালং ফলে বিভিন্ন প্রকার ফলের জৈবিক উপাদান রয়েছে এবং এটি স্বাদসম্পন্ন ও কোমরে উপকারী। এটিতে প্রথমে বাচ্চাদের জন্য উপযুক্ত কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, খনিজ, এলার্জি প্রতিরোধ এবং ফাইবার রয়েছে।

খাবার দেওয়ার সময় বয়স অনুযায়ী সাবধানে খাবার পরিবর্তন করতে হবে। মাসিক ক্যালেন্ডারের মতো খাবার পরিবর্তন করা হয় যেমন সম্পূর্ণ বৃদ্ধিপাওয়া দুধ, দুধ এবং চালের জল, মশলা বা খাদ্য পরিবেশন গ্রেভি, ম্যাশড ফল এবং পরে স্বল্প চলমান যৌনসম্পর্ক

 যুক্ত করা। মাসিক পরিবর্তনের সাথে সাথে আপনি আপনার বাচ্চার স্বাদ এবং পর্যাপ্ত পুষ্টি প্রদান করতে পারেন।

একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো, বাচ্চাদের পুষ্টিকর খাবার প্রদানে সতর্ক হতে হবে এবং সেখানে সাধারণত ব্যবহৃত হওয়া যাবে না যেন সঠিক পুষ্টিকর উপাদান আপনার বাচ্চার পুষ্টির প্রতি প্রতিষ্ঠিত হয়। যদি আপনি কোন সন্দেহ বা প্রশ্ন থাকেন, তাহলে সেবা দানকারী বা স্থানীয় চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post

A D V E R T I S E M E N T

A D V E R T I S E M E N T