বাংলাদেশে বিদ্যুত সংকটের প্রধান উপায় বিভিন্ন সময়ে বিদ্যুত সরবরাহের অভাব ও পরিচালনার সমস্যা থাকতে পারে। বিদ্যুত সরবরাহের সমস্যা দেশের বৃহত্তম শহরগুলিতে সচরাচর প্রকাশ পায়, কিন্তু এটি আপনার প্রশ্নে বর্তমান সংকটের বিষয়টি নির্দেশ করে না। যেমনঃ অনুসন্ধান করার মাধ্যমে আমি একটি প্রকাশিত সংবাদ পেয়েছি যেখানে একটি বিদ্যুত সংকট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
এই সংবাদ অনুযায়ী, সংকটগ্রস্ত এলাকাগুলিতে অপ্রায় ২০ থেকে ৩০ ঘন্টা বিদ্যুত সরবরাহ বন্ধ থাকতে পারে। কারণে এই সংকট বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলিতে ব্যবহারকারীদের জন্য কঠিনতা সৃষ্টি করে যেমনঃ উচ্চ তাপমাত্রায় এয়ার কনডিশনিং চালানো, কারখানা এবং অন্যান্য ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালানো ইত্যাদি। এছাড়াও বাংলাদেশের গ্রামীণ এলাকাগুলিতে বিদ্যুত সংকটের প্রভাব দেখা যায়।
বিদ্যুত সংকট সমাধানের জন্য বাংলাদেশ সরকার এবং প্রতিষ্ঠানগুলি প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এটি সংকটগ্রস্ত এলাকাগুলিতে বিদ্যুত সরবরাহ বাড়ানোর জন্য নতুন বিদ্যুত প্রকল্পগুলির উদ্যোগ নিয়েছে। সংকটগ্রস্ত এলাকাগুলিতে বিদ্যুত সরবরাহের জন্য পাওয়ার প্ল্যান্ট গঠন, বিদ্যুত লাইনের নতুন পরিকল্পনা, বিদ্যুত সরবরাহের জন্য অতিরিক্ত উর্ধ্বমুখী গ্যাস তৈরি ইত্যাদি কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
বাংলাদেশের বিদ্যুত সরবরাহের বর্তমান অবস্থার সম্পর্কে সঠিক ও সকল তথ্য জানতে অত্রসংযোগ করুন যেমনঃ বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি) বা বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন (বিপিডিসিল)।